সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ০১:৫২ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
কাউনিয়া ৮২ পিচ মাদক সহ আটক ১ বরিশালে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির কার্ড বিতরণে অর্থ আদায়ের অভিযোগ ডিলারের বিরুদ্ধে কিডনি খারাপ কারন কি? পদমর্যাদায় ৯ পুলিশ সুপারসহ ১১ কর্মকর্তা বদলি সরকার সংস্কার কমিশনের ১৩ প্রস্তাব নভেম্বরে বাস্তবায়ন করবে : তথ্য উপদেষ্টা বিটিআরসির জরুরি বার্তা! ৪ দিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম? যে শর্তে শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ১৫ শতাংশ বাড়ল! শিক্ষকদের আন্দোলন ত্যাহার:আগামীকাল থেকে ক্লাস শুরু! ঘরোয়া কিছু সহজ উপায় গলাব্যথা কমাতে পারে! এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি নতুন বেতন নির্ধারণে সরকারি কর্মচারীদের খসড়া প্রস্তাব চূড়ান্ত সচিবালয়ে জরুরি বৈঠক অগ্নিকাণ্ড ঘটনায় নতুন কর্মসূচি জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর মিরপুরে প্রিন্টিং কারখানায় নিহত-৯ আমরা স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
মাদক মামলায় চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত

মাদক মামলায় চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত

মাদক মামলায় চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদাল
মাদক মামলায় চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদাল

অনুসন্ধান ২৪>> সাত বছর আগে রাজধানীর রমনা এলাকা থেকে ৯০০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধারের ঘটনায় করা মামলায় চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি দণ্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

আসামিদের মধ্যে জাহাঙ্গীর, ওয়াহিদুজ্জামান ও রফিকুল আদালতে হাজির ছিলেন। রায় শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। অন্য আসামি আশরাফুজ্জামানের পক্ষে অসুস্থতার কথা জানিয়ে সময় আবেদন করা হয়। আদালত সময় আবেদন নামঞ্জুর করেন। তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।

রোববার ঢাকার বিশেষ দায়রা জজ মো. ইকবাল হোসেনের আদালত এ রায় দেন।

সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী সোহানুর রহমান সাজার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট ডিবি পুলিশ গোপন সূত্রে জানতে পারে যশোর সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় নিষিদ্ধ ফেনসিডিল নিয়ে একটি প্রাইভেটকার ও একটি কাভার্ডভ্যান ঢাকার দিকে আসছে। আব্দুল্লাপুর এলাকা থেকে গাড়ি দুটি অনুসরণ করে ডিবি পুলিশ। পরে রমনা মডেল থানাধীন মগবাজার মোড়ে গাড়ি দুটি তল্লাশি করে ৯০০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়।

দণ্ডিতরা হলেন- সাতক্ষীরার কলারোয়া থানার কাকডাঙ্গা গ্রামের আব্দুর রফের ছেলে ওয়াহিদুজ্জামান মেহেদী, পাবনা সদর থানার হাজারীপুরের আব্দুর রহমানের ছেলে রফিকুল ইসলাম, সাতক্ষীরা সদর থানার তাজালপুরের ফজলে মিয়ার ছেলে জাহাঙ্গীর আলম ও একই এলাকার বাবুল মোড়লের ছেলে আশরাফুজ্জামান সাগর।

এ ঘটনায় ডিবি পুলিশ দক্ষিণের অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও প্রতিরোধ টিমের সাব-ইন্সপেক্টর মোহাম্মদ নাজমুল হক রমনা মডেল থানায় ওই দিন মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত করে একই সংস্থার পুলিশ পরিদর্শক আবু আনছার ওই বছরের ১৭ অক্টোবর আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। মামলার বিচার চলাকালে আদালত ১২ জন সাক্ষীর মধ্যে ৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।

আরও পড়ুন

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © অনুসন্ধান24 -২০১৯