সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৪:২০ পূর্বাহ্ন
আনোয়ার হোসেন :: বরিশাল সদর উপজেলার চন্দ্রমোহনে ইউনিয়নের জেলেদের ভিজিএফ চাল বিতরণে অনিয়ম নিয়ে বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকায় ডিলার ফোরকান হাওলাদারকে নিয়ে নিউজ হয়।
ডিলার ফোরকান অনুসন্ধান ২৪কে বলেন, এলাকার একটি কুচক্রী মহল তাকে রাজনৈতিক, মানসিকভাবে হয়রানি এবং মানহানি করার হীন উদ্দেশ্যে তার বিরুদ্ধে এমন অপপ্রচার চালাচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, আমি জেলেদের চাল ৪ এপ্রিল থেকে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও ট্যাগ অফিসারদের উপস্থিতিতে এবং বর্তমান মাহামারি করোনাভাইরাস সংকটময় সময় বিবেচন করে ৮ এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে ধরে সবার মাঝে দূরত্ব বজায় রেখে দিয়েছি। জেলেদের চাল বিতারণে কোন অনিয়ম হয়নি। এমনকি কোনো জেলে অভিযোগ করে বলতে পারবেননা চাল কম দিয়েছি। আমি সবাই চাল তার সামনে বসে আস্তা ৫০ কেজির এক বস্তা ও ওজন দিয়ে ২৬কেজি মেপে দিয়েছে। কেউ কোনো অভিযোগ দিলোনা, চাল দেয়ে শেষ তখন আমার নামে মিথ্যা নিউজ হয়।
আমি ওই সকল কুচক্র মহল লোকদের ও মিথ্যা, বানোয়াট, মনগড়া নিউজ করা সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা প্রতিবাত জানাচ্ছি।
সে সাংবাদিকদের উদেশ্যে বলেন, আপনারা সত্য মিথ্যার প্রমাণ না করে কারও নামে মিথ্যা নিউজ করে মানুষকে হয়রানি করবেননা। আমি ১২০০ জেলেদের নামের বরাদ্দ কার্ড ও চাল পায়নি কেউ যদি প্রমাণ দেখাতে পাড়ে তা হলে আইনিও ভাবে যে শাস্থি হয় মেনে নেবো।
অযথা না জেনে মিথ্যা অপবাদ ও কুচক্র মহলের লোকদের কথায় অনলাইন পত্রিকায় নিউজ করার ব্যাপারে নিন্দা জানাচ্ছি। সে আরো বলেন, ইউনিয়নে ৬৮০ জন জেলেদের নামের তালিকা পেয়েছি এবং জেলেদের দু মাসের বরাদ্দকৃত চাল উত্তোলন করে বিতারন করেছি। এখানে কোনো অনিয়ম হয়নি। জেলেদের কাছ থেকে টাকা নেয়ার বিষয় আমি কিছুই জানিনা। তারা কেনো টাকা আমাকে দিবে, আর আমি বা কেনো নিবো এমন কোনো ঘটনাই ঘটেনি।
আর চালে ঘাটতি হয় বলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার পরিবহন খরচ বাবাদ প্রতি জেলের (৪০কেজি) চাল থেকে দুই কেজি করে চাল কম দেয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়ে। আমি দুই মাসের জেলেদের চাল থেকে চাঁর কেজি কম দিয়েছি।