সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
কাউনিয়া ৮২ পিচ মাদক সহ আটক ১ বরিশালে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির কার্ড বিতরণে অর্থ আদায়ের অভিযোগ ডিলারের বিরুদ্ধে কিডনি খারাপ কারন কি? পদমর্যাদায় ৯ পুলিশ সুপারসহ ১১ কর্মকর্তা বদলি সরকার সংস্কার কমিশনের ১৩ প্রস্তাব নভেম্বরে বাস্তবায়ন করবে : তথ্য উপদেষ্টা বিটিআরসির জরুরি বার্তা! ৪ দিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম? যে শর্তে শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ১৫ শতাংশ বাড়ল! শিক্ষকদের আন্দোলন ত্যাহার:আগামীকাল থেকে ক্লাস শুরু! ঘরোয়া কিছু সহজ উপায় গলাব্যথা কমাতে পারে! এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি নতুন বেতন নির্ধারণে সরকারি কর্মচারীদের খসড়া প্রস্তাব চূড়ান্ত সচিবালয়ে জরুরি বৈঠক অগ্নিকাণ্ড ঘটনায় নতুন কর্মসূচি জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর মিরপুরে প্রিন্টিং কারখানায় নিহত-৯ আমরা স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
কিডনি খারাপ কারন কি?

কিডনি খারাপ কারন কি?

কিডনি খারাপ কারন কি?
কিডনি খারাপ কারন কি?

ভারতের জনপ্রিয় অভিনেতা সতীশ শাহ। অজস্র ছবি এবং হিন্দি ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন এই অভিনেতা। প্রায় ৭৪ বছর বয়সে মারা গিয়েছিলেন তিনি। ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা যায়, কিডনি বিকল হয়ে বা কিডনি ফেলিউরেই তার মৃত্যু হয়।

অনেক সচেতন মানুষরাও বুঝে উঠতে পারে না যে তার কিডনি খারাপ হয়ে যাচ্ছে। হঠাৎ বড় কোনো লক্ষণেই ধরা পড়ে এই রোগ। তাই কিডনি খারাপ হওয়ার কারণগুলো জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কোন ৭টা কারণ মূলত কিডনি ফেলিউরের জন্য দায়ী; চলুন, জেনে নেওয়া যাক।

হাইপারটেনশন: ক্রনিক কিডনি ডিজিজ ও এন্ড স্টেজ রেনাল ডিজিজের দ্বিতীয় মূল কারণ হলো হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ।

ব্লাড প্রেশার বেশি থাকলে ধমনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, ফলে কিডনিতে ঠিকমতো রক্ত পৌঁছায় না, তখন কিডনি বিকল হতে থাকে।

ডায়াবেটিস: ক্রনিক কিডনি ডিজিজের অন্যতম মূল কারণ হলো ডায়াবেটিস। চিকিৎসা পরিভাষায় একে বলে ডায়াবেটিক নেফরোপ্যাথি। গবেষণা বলছে, ২০০০ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে এন্ড-স্টেজ কিডনির অসুখের মূল কারণ ছিল ডায়াবেটিস। 

পলিসিস্টিক কিডনি ডিজিজ: এটি একপ্রকার জেনেটিক অসুখ, যেখানে কিডনিতে সিস্ট তৈরি হয়। এই সিস্টগুলো তরলে ভরা থাকে।

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই সিস্টগুলো বাড়তে থাকে, দেখা দেয় ক্রনিক কিডনি ডিজিজ। সেখান থেকে কিডনি ফেলিওর হয়ে থাকে।

গ্লোমেরিউলোনেফরাইটিস: এই পরিস্থিতিতে কিডনিতে থাকা গ্লোমেরিউলিতে প্রদাহ সৃষ্টি হয়। তখন কিডনি দূষিত পদার্থ, ইলেকট্রোলাইট ও তরল ঠিকমতো ছাঁকতে পারে না, যা ধীরে ধীরে ক্রনিক কিডনি ডিজিজের আকার নেয় এবং শেষপর্যন্ত দেখা দেয় কিডনি বিকল হয়ে পড়ে।

ইউরিনারি ট্র্যাক্ট অবস্ট্রাকশন: যখন ইউরিনারি সিস্টেমের কোনো অংশ, যেমন কিডনি, ইউরেটার বা ইউরেথরায় মূত্রের চলাচল ব্যহত হয়, তখন সেটিকে চিকিৎসা পরিভাষায় বলে ইউরিনারি ট্র্যাক্ট অবস্ট্রাকশন। চিকিৎসা না করালে এর থেকে হতে পারে হাইড্রোপেফরোসিস, যার থেকে কিডনি ফেলিওর হতে পারে। 

নির্দিষ্ট কিছু ওষুধের বেশি ব্যবহার: দীর্ঘসময় ধরে নির্দিষ্ট কিছু ওষুধের ব্যবহারে কিডনি ফেলিওর হতে পারে। যেমন—আইবুপ্রোফেন, ন্যাপরোক্সেন ও অন্যান্য ওভার দ্য কাউন্টার পেইনকিলার, অ্যামাইনোগ্লাইকোসাইড ও ভ্যানকোমাইসিনের মতো অ্যান্টিবায়োটিক, সিসপ্লাটিন ও মেথোট্রিক্সেতের মতো কেমোথেরাপি এজেন্ট। সূত্র : নিউজ ১৮

আরও পড়ুন

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © অনুসন্ধান24 -২০১৯